ঢাকা ৫ই ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২০শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ৩রা জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ৬:৪২ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ১৮, ২০২০
কোন কারণ ছাড়াই েেড়ই চলেছে চাল, পেঁয়াজ, আলু ও ভোজ্যতেলের দাম । পাশাপাশি গত সপ্তাহের তুলনায় ডিমও বাড়তি দরে বিক্রি হচ্ছে। ফলে এ নিত্যপণ্যগুলো কিনতে ভোক্তাকে বাড়তি টাকা গুনতে হচ্ছে। রাজধানীর কারওয়ান বাজার, মালিবাগ কাঁচাবাজার ও নয়াবাজার ঘুরে ও বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানা গেছে।
এদিকে এ নিত্যপণ্যগুলোর দাম বাড়ার চিত্র সরকারি সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) দৈনিক পণ্য মূল্য তালিকায়ও লক্ষ্য করা গেছে। টিসিবি বলছে, সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি সরু চাল ৭ দশমিক ৭৬ শতাংশ বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে। বোতলজাত সয়াবিন তেল প্রতি লিটার বিক্রি হচ্ছে ৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ বাড়তি দরে। পেঁয়াজ প্রতি কেজি সপ্তাহের ব্যবধানে ১৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে। আলু প্রতি কেজি ৭ দিনের ব্যবধানে ১১ দশমিক ৮৪ শতাংশ বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি হালি ফার্মের ডিম বিক্রি হচ্ছে ৬ দশমিক ৯০ শতাংশ বেশি দরে।
বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার প্রতি কেজি মিনিকেট চাল বিক্রি হয়েছে ৬২-৬৮ টাকা। যা ৭ দিন আগে ছিল ৫৭-৬২ টাকা। বিআর-২৮ চাল বিক্রি হয়েছে ৫৫-৫৬ টাকা। যা ১ সপ্তাহ আগে ছিল ৫০-৫২ টাকা। মোটা চালের মধ্যে স্বর্ণা প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ৫০-৫২ টাকা। যা ৭ দিন আগে ছিল ৪৮-৫০ টাকা।
অন্যদিকে বাজারে নতুন পেঁয়াজ আসতে শুরু করলেও সপ্তাহের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। এ দিন প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে সর্বোচ্চ ৬৫ টাকা, ৭ দিন আগে ছিল ৬০ টাকা। আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে সর্বোচ্চ ৪০ টাকা, ১ সপ্তাহ আগে ছিল ৩৫ টাকা। এদিকে গত কয়েক দিন ধরে আলুর দাম কমতে থাকলেও সরবরাহ সংকটের অজুহাতে আবারও আলুর দাম বাড়তে শুরু করেছে। খুচরা বাজারে বৃহস্পতিবার প্রতি কেজি আলু বিক্রি হয়েছে ৪২-৪৬ টাকা। যা ৭ দিন আগে ছিল ৩৫-৪০ টাকা। এ দিন খুচরা পর্যায়ে প্রতি হালি ফার্মের ডিম বিক্রি হয়েছে ৩২-৩৪ টাকা। যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৩০-৩২ টাকা। অন্যদিকে গত কয়েক মাস থেকেই ধাপে ধাপে ভোজ্যতেলের দাম বেড়েছে। নতুন করে সপ্তাহ ব্যবধানে নিত্যপণ্যটির দাম আবারও বাড়ানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর খুচরা বাজারে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল কোম্পানিভেদে বিক্রি হয়েছে ১১৫-১২৫ টাকা। যা ৭ দিন আগে ছিল ১১০-১১৫ টাকা। এছাড়া পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন বিক্রি হয়েছে সর্বোচ্চ ৫৬০ টাকা। যা ১ সপ্তাহ আগে ছিল ৫৪০ টাকা।
প্রকাশকঃ ডাক্তার জি.কে চক্রবর্তী।
সম্পাদকঃ কাজী মফিজুল ইসলাম।
প্রধান সম্পাদকঃ নুসরাত রসিদ।
নির্বাহী সম্পাদকঃ জাকিরুল মোমিন।
মোবাইলঃ 01711225620
মেইলঃ protidin.barisal@gmail.com
ঠিকানাঃ প্যারারা রোড, বরিশাল ৮২০০।
Design and developed by Engieer BD Network