ঢাকা ৯ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২৪শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ৬ই রবিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ৫:৪০ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ২০, ২০২০
উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলসহ দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলজুড়ে বইছে শৈত্যপ্রবাহ। সূর্যের দেখা তেমন মিলছে না। শৈত্যপ্রবাহের মধ্যে বইছে হিমেল হাওয়া। এতে বেড়েছে ঠান্ডার তীব্রতা। এমন পরিস্থিতিতে দৈনিক কাজ না পেয়ে কষ্টে আছে শ্রমজীবী মানুষ। এছাড়া শীতজনিত রোগে ভুগছে শিশু ও বৃদ্ধরা। হাসপাতালে বেড়েছে রোগীর সংখ্যা। অনেকটাই বিপর্যস্ত জনজীবন।
দেশে গত শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছে শৈত্যপ্রবাহ। শনিবার শৈত্যপ্রবাহের বিস্তার ও তীব্রতা বেড়েছে। আগামী ৪ থেকে ৫ দিন এই শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। তারপর কিছুটা তাপমাত্রা বাড়তে পারে। তবে ডিসেম্বরে দেশ পুরোপুরি শৈত্যপ্রবাহমুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই। আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ময়মনসিংহ, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগসহ টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, শ্রীমঙ্গল, যশোর, কুষ্টিয়া, বরিশাল ও ভোলা অঞ্চলের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। এই ২৪ ঘণ্টার পরের দুদিন আবহাওয়ার সামান্য পরিবর্তন হতে পারে। তার পরের পাঁচ দিনের প্রথমার্ধে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে।
এ বিষয়ে আবহাওয়াবিদ আব্দুর রহমান খান বলেন, ‘২৪, ২৫ বা ২৬ ডিসেম্বরের দিকে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে। অতটা বাড়বে না। কয়েক দিনে যেমন ধাপে ধাপে কমেছে, ওইরকম এক-দুই ডিগ্রি করে হয়তো বাড়বে।’
তিনি আরও বলেন, ‘শৈত্যপ্রবাহ আসলে থাকবে। আজকে কিছু জায়গায় ৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে, কিছু জায়গায় ৭ ডিগ্রি রেকর্ড হয়েছে। এসব জায়গায় যদি এক বা দুই ডিগ্রি বেড়ে যায়, তারপরও তো শৈত্যপ্রবাহের মধ্যেই থাকবে। কিছু কিছু জায়গায় হয়তো শৈত্যপ্রবাহ সরে যেতে পারে, আবার কিছু কিছু জায়গায় থেকেই যাবে। এ মাস শৈত্যপ্রবাহ থাকবে, আগামী জানুয়ারিতেও শৈত্যপ্রবাহ থেকে যেতে পারে। একেবারে শৈত্যপ্রবাহ শেষ হয়ে যাবে, তা নয়।’
প্রকাশকঃ ডাক্তার জি.কে চক্রবর্তী।
সম্পাদকঃ কাজী মফিজুল ইসলাম।
প্রধান সম্পাদকঃ নুসরাত রসিদ।
নির্বাহী সম্পাদকঃ জাকিরুল মোমিন।
মোবাইলঃ 01711225620
মেইলঃ protidin.barisal@gmail.com
ঠিকানাঃ প্যারারা রোড, বরিশাল ৮২০০।
Design and developed by Engieer BD Network