ঢাকা ১৩ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২৯শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১০ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ৭:৪৫ অপরাহ্ণ, জানুয়ারি ২৯, ২০২৪
ভোলার মেঘনা নদীতে বাবাও ছেলেকে নিয়ে ট্রলারডুবির নয় দিন পর আব্দুল রাজ্জাক সরদারের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এর আগে, তার ছেলে পারভেজ সরদারের লাশ উদ্ধার করে কোস্টগার্ড।
সোমবার (২৯ জানুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মেঘনা নদীর তুলাতলি মাছঘাট পয়েন্ট থেকে ভাসমান অবস্থায় তার লাশ উদ্ধার করা হয়। রোববার (২৮ জানুয়ারি) দুপুর ১টার দিকে ইলিশা পয়েন্টের ফেরিঘাট-সংলগ্ন এলাকা থেকে তার ছেলের লাশ উদ্ধার করা হয়।
ইলিশা নৌ-থানার ইন্সপেক্টর বিদ্যুৎ বড়ুয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, মেঘনা নদীর তুলাতলি পয়েন্ট এলাকায় ভাসমান অবস্থায় লাশটি দেখে জেলেরা জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ ফোন করে। এরপর পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে আব্দুল রাজ্জাক সরদারের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
উল্লেখ, গত রোববার (২১ জানুয়ারি) দিনগত মধ্যরাতে মনপুরা থেকে বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জের উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া মালবাহী ট্রলারটি ইলিশার জোরখাল পয়েন্টে প্রবল ঢেউয়ের কবলে পড়ে ডুবে যায়। ট্রলারটিতে ভাঙ্গারি মালামালসহ সাত শ্রমিক ছিল। তাদের মধ্যে দু’জন বাবা ও ছেলে। ট্রলারটি ডুবে যাওয়ার সময় পাঁচ শ্রমিক সাঁতরে জেলে ট্রলারের সহায়তায় ওপরে উঠে আসতে পারলেও আব্দুল রাজ্জাক ও তার ছেলে পারভেজ সরদার ইঞ্জিনরুমে থাকায় তারা বের হতে পারেননি। কয়েক মিনিটের মধ্যে ট্রলারটি ডুবে যায়। ট্রলারে থাকা সাত শ্রমিক বরিশাল মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার উলানিয়া ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা। ট্রলারটির মালিক ছিলেন ফারুক মাঝি। ফারুক মাঝি ভাঙ্গারি মালামালের ব্যবসা করেন। তিনি বিভিন্ন জায়গা থেকে নদী পথে ট্রলারের মাধ্যমে মালামাল পরিবহন করেন। ডুবে যাওয়ার সময় তার ট্রলারে প্রায় তিন লাখ টাকার মালামাল ছিল।
প্রকাশকঃ ডাক্তার জি.কে চক্রবর্তী।
সম্পাদকঃ কাজী মফিজুল ইসলাম।
প্রধান সম্পাদকঃ নুসরাত রসিদ।
নির্বাহী সম্পাদকঃ জাকিরুল মোমিন।
মোবাইলঃ 01711225620
মেইলঃ protidin.barisal@gmail.com
ঠিকানাঃ প্যারারা রোড, বরিশাল ৮২০০।
Design and developed by Engieer BD Network