ঢাকা ৭ই ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২২শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ৫ই জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ৭:২৫ অপরাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০২২
দেশের ইলিশ সম্পদ উন্নয়নে জাটকা সংরক্ষণের জন্য ১ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত দুই মাস ৬ জেলার ৫টি অভয়াশ্রমে ইলিশসহ সব ধরনের মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। এ নিষেধাজ্ঞার আওতায় বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী ,চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর ও শরীয়তপুর জেলার ইলিশ অভয়াশ্রম সংশ্লিষ্ট নদ-নদীতে ইলিশসহ সব ধরনের মাছ ধরা বন্ধ থাকবে। ৫টি অভয়াশ্রম হচ্ছে- চাঁদপুর জেলার ষাটনল হতে লক্ষ্মীপুর জেলার চর আলেকজান্ডার পর্যন্ত মেঘনা নদীর নিম্ন অববাহিকার ১০০ কিলোমিটার এলাকা, ভোলা জেলার মদনপুর,চর ইলিশা হতে চর পিয়াল পর্যন্ত মেঘনা নদীর শাহবাজপুর শাখা নদীর ৯০ কিলোমিটার এলাকা , ভোলা জেলার ভেদুরিয়া হতে পটুয়াখালী জেলার চর রুস্তম পর্যন্ত তেতুলিয়া নদীর প্রায় ১০০ কিলোমিটার এলাকা, শরীয়তপুর জেলার নড়িয়া ও ভেদরগঞ্জ উপজেলা এবং চাঁদপুর জেলার মতলব উপজেলার মধ্যে অবস্থিত পদ্মা নদীর ২০ কিলোমিটার এলাকা ও বরিশাল জেলার হিজলা, মেদেন্দীগঞ্জ ও বরিশাল সদর উপজেলার কালাবদর, গজারিয়া ও মেঘনা নদীর প্রায় ৮২ কিলোমিটার এলাকা। মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন ১৯৫০- অনুযায়ী ৫টি অভয়াশ্রমে প্রতি বছর মার্চ-এপ্রিল দুই মাস ইলিশ, জাটকাসহ (২৫ সে.মি./১০ইঞ্চি আকারের ইলিশ) সব ধরনের মাছ ধরা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ থাকে। এ সময় অভয়াশ্রমে মাছ আহরণ আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। আইন অমান্য করলে কমপক্ষে ১ বছর থেকে সর্বোচ্চ ২ বছর সশ্রম কারাদণ্ড অথবা পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। অভয়াশ্রম সংশ্লিষ্ট জেলায় এ সময় মৎস্য আহরণে বিরত থাকা নিবন্ধিত জেলেদের ইতোমধ্যে ৮০ কেজি হারে ভিজিএফ চাল বরাদ্দ দিয়েছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।
প্রকাশকঃ ডাক্তার জি.কে চক্রবর্তী।
সম্পাদকঃ কাজী মফিজুল ইসলাম।
প্রধান সম্পাদকঃ নুসরাত রসিদ।
নির্বাহী সম্পাদকঃ জাকিরুল মোমিন।
মোবাইলঃ 01711225620
মেইলঃ protidin.barisal@gmail.com
ঠিকানাঃ প্যারারা রোড, বরিশাল ৮২০০।
Design and developed by Engieer BD Network