ঢাকা ২০শে মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৬ই চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২০শে রমজান, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ৪:৪৩ অপরাহ্ণ, জুলাই ২৭, ২০২২
দেশে ৩২ দিনের চাহিদার সমপরিমাণ ডিজেল মজুত আছে। এছাড়া আমদানি সূচি আগামী ৬ মাসের জন্য নিশ্চিত করা আছে। তাই দেশে কোনো ধরনের জ্বালানি সংকট নেই। কোনো পেট্রল পাম্প প্রয়োজনের চেয়ে কম দিতে চাইলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন-বিপিসি চেয়ারম্যান এ বি এম আজাদ। আজ এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি জ্বালানি মজুতের তথ্য তুলে ধরেন। বলেন, জ্বালানি আমদানির স্বাভাবিক সূচি ঠিক আছে। এই মুহূর্তে কোনো সঙ্কট নেই। পাম্পে কম তেল বিক্রি করতে কোনো নির্দেশনা দেয়া হয়নি। কেউ যাতে এমনটি না করে।
এ বি এম আজাদ বলেন, দেশে ৪ লাখ ৩১ হাজার ৮৩৫ মেট্রিক টন ডিজেল রয়েছে। আগামী ৩০ জুলাই আরও ৩০ হাজার মেট্রিক টন ডিজেল এখানে পৌঁছবে।
আর অকটেন মজুদ আছে ১২ হাজার ২৩৮ মেট্রিক টন। আগামী কয়েক দিন এগুলো আমদানি না করলেও চলবে।
তিনি আরও বলেন, পেট্রল আছে ২১ হাজার ৮৮৩ মেট্রিক টন। ইতোমধ্যে ৬ মাসের তেল আমদানি নিশ্চিত করা আছে। দেশে ৪৪ দিনের জেট ফুয়েল। এর পরিমাণ ৬২ হাজার ৮৯১ মেট্রিক টন। আর ৩২ দিনের ফার্নেস অয়েল মজুদ রয়েছে। যার পরিমাণ ৮৫ হাজার ৪১ মেট্রিক টন।
বিপিসি চেয়ারম্যান বলেন, স্বাভাবিক সময়েও মজুদের পরিমাণ এর চেয়ে খুব বেশি থাকে না। সবমিলিয়ে জ্বালানি তেলের সরবরাহ স্বাভাবিক আছে। এ নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার মতো কোনো পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি।
তিনি বলেন, তেল একটি চক্রাকার প্রক্রিয়া। আজ যেটির পরিমাণ কম আছে, কাল সেটির পরিমাণ অন্যান্যের চেয়ে বেশি হয়ে যেতে পারে। আগামী দু’একদিনের মধ্যেই অকটেন আসবে। অন্যান্য জ্বালানি পণ্যও আসবে। এসব নিয়ে আমদানি চুক্তি আছে। ফলে সঙ্কট হওয়ার সম্ভাবনা নেই।
প্রকাশকঃ ডাক্তার জি.কে চক্রবর্তী।
সম্পাদকঃ কাজী মফিজুল ইসলাম।
প্রধান সম্পাদকঃ নুসরাত রসিদ।
নির্বাহী সম্পাদকঃ জাকিরুল মোমিন।
মোবাইলঃ 01711225620
মেইলঃ protidin.barisal@gmail.com
ঠিকানাঃ প্যারারা রোড, বরিশাল ৮২০০।
Design and developed by Engieer BD Network