ঢাকা ১৩ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২৯শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১০ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ৭:৪৮ অপরাহ্ণ, জুন ১১, ২০২১
ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে আম্পায়ারের ওপর মেজাজ হারিয়ে দুইবার স্টাম্প ভেঙে দেন মোহামেডানের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান।
এরপর বৃষ্টির সময় খেলা বন্ধ হলে মাঠ ছাড়ার সময় আবাহনীর কোচ খালেদ মাহমুদ সুজনের সঙ্গে বাজে ব্যবহার করেন সাকিব।
খেলা শেষে নিজের ফেসবুক পেজে ক্ষমা চেয়ে সাকিব লিখেছেন, প্রিয় অনুসারীরা আমি গভীরভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি। আমি আমার মেজাজ ধরে রাখতে পারিনি। ম্যাচটি যারা দেখেছেন, বিশেষ করে যারা বাড়ি থেকে ম্যাচটি দেখেছেন তাদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করছি। আমার মতো অভিজ্ঞ খেলোয়াড়ের উচিত হয়নি এভাবে প্রতিক্রিয়া জানানো। কিন্তু কখনও কখনও এমনটা হয়ে যায়। এই মানবিক ভুলের জন্য আমি দল, পরিচালনা কমিটি, টুর্নামেন্টে অফিসিয়ালস এবং সাংগঠনিক কমিটির কাছে ক্ষমা চাই। আশা করি, ভবিষ্যতে আর এর পুনরাবৃত্তি করবো না। ধন্যবাদ, আপনাদের ভালোসি।
শুক্রবার মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আবাহনীর বিপক্ষে ইনিংসের পঞ্চম ওভারের পঞ্চম বলে সাকিবের আউটের আবেদনে সাড়া দেননি আম্পায়ার। ওই ওভারেই আবাহনীর অধিনায়ক সাকিবকে হাঁকান একটি চার ও একটি ছক্কা।
পঞ্চম বলে সাকিব এলবিডব্লিউর আবেদন করলে আম্পায়ার সাড়া দেননি। এতে মেজাজ হারিয়ে সাকিব নন-স্ট্রাইকিং প্রান্তের স্টাম্পে লাথি মেরে ভেঙে দেন।
৫.৫তম ওভারের সময় তুমুল বৃষ্টি নামলে আম্পায়ার মাহফুজুর রহমান খেলা বন্ধ রাখার ঘোষণা দেন। তিনি যখন মাঠকর্মীদের কাভার আনার ইশারা দিচ্ছেন, তখন সাকিব আম্পায়ারের দিকে এগিয়ে গিয়ে তিনটি স্টাম্পই তুলে উইকেটের ওপর ছুড়ে মারেন। তিনি এ সময় আম্পায়ারকে প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ হয়ে কিছু একটা বলছিলেন।
বৃষ্টির সময়ে খেলোয়াড়েরা যখন মাঠ ত্যাগ করছিলেন, তখনো নিজেকে সামলাতে বেশ কষ্ট হচ্ছিল সাকিবের। তিনি এ সময় আবাহনীর ড্রেসিংরুমের দিকে তাকিয়ে কিছু বললে ক্ষেপে গিয়ে তেড়ে আসেন আবাহনীর কোচ মাহমুদ সুজন। এগিয়ে যান সাকিবও। মোহামেডানের বেশ কয়েকজন ক্রিকেটার তখন জাপটে ধরে থামান সাকিবকে। খালেদ মাহমুদ সুজনকে থামান মোহামেডানের শামসুর রহমান শুভ।
প্রকাশকঃ ডাক্তার জি.কে চক্রবর্তী।
সম্পাদকঃ কাজী মফিজুল ইসলাম।
প্রধান সম্পাদকঃ নুসরাত রসিদ।
নির্বাহী সম্পাদকঃ জাকিরুল মোমিন।
মোবাইলঃ 01711225620
মেইলঃ protidin.barisal@gmail.com
ঠিকানাঃ প্যারারা রোড, বরিশাল ৮২০০।
Design and developed by Engieer BD Network